স্টুডেন্টদের জন্য ইনকাম করার সহজ ও সেরা ১০টি উপায়
স্টুডেন্টদের অর্থ উপার্জনের সহজ ও সেরা উপায়,বর্তমান সময়ে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন কর্মকান্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে, তাদের একাডেমিকাল পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেদের বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করে, খরচ চালানোর জন্য বিভিন্ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত হয়ে আসছে।
পেজ সূচিপত্রঃস্টুডেন্টদের অর্থ উপার্জনের সহজ ও সেরা ১০টি উপায়
- ফ্রিল্যান্সিং করে শিক্ষার্থীদের জন্য ইনকাম উপায়
- ব্লগিং এবং ইউটিউবিং এর মাধ্যমে অনলাইন কনটেন্ট তৈরি করে আয়
- এফিলিয়েট মার্কেটিং করে পণ্য প্রচারের মাধ্যমে ইনকাম
- ডিজিটাল পণ্য তৈরি এবং বিক্রয় করে আয়
- টিউশনঃ শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাচীন কার্যকরী পদ্ধতি
- ডেলিভারি সার্ভিস এর মাধ্যমে খন্ডকালীন চাকুরী সুবিধা
- অনলাইন সেবার মাধ্যমে ইনকাম
- ফটো এবং ভিডিও বিক্রি করে ক্রিয়েটিভ স্টুডেন্টদের জন্য সুযোগ
- রিসেলিং এর মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে পণ্য বিক্রি
- ফেসবুক পেজ এবং গ্রুপ থেকে ইনকাম
- স্টুডেন্ট ইনকাম নিয়ে আমাদের শেষ কথা
ফ্রিল্যান্সিং করে শিক্ষার্থীদের জন্য ইনকাম উপায়
বর্তমানে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীদের অর্থ উপার্জনের একটি সহজ এবং সাবলীল ইনকামের মাধ্যম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং করে নিজেদের অর্থ উপার্জন করা । বর্তমানে অনেক শিক্ষার্থীগণ লেখাপড়ার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জনের পথ খুঁজে পেয়েছে। তারা নিজেরা নিজেদের কর্মদক্ষতার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে।
যা নিজেদের লেখাপড়ার খরচ এবং সাবলম্বী হয়ে গড়ে ওঠার মত একটি আদর্শবান কর্মকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত হচ্ছে। এই ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনুপ্রবেশ করে পরবর্তীতে নিজেরা উদ্যোক্তা হিসাবে নিজেদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অন্যান্য সহকর্মী এবং প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়ে অনেকের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এগিয়ে আসছে।
ফ্রিল্যান্সিংকিভাবে শুরু করবেনঃ একজন শিক্ষার্থী তার কর্মদক্ষতার মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনুপ্রবেশ করে তার প্রশিক্ষণ এবং কর্মপন্থা নির্ণয় করে এই পেশায় উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারেন। সেই ক্ষেত্রে তার নিজস্ব দক্ষতা বাড়ানোর জন্য কোন প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ভর্তি হয়ে তার কর্মক্ষেত্র নিজেকে তৈরি করতে সচেষ্ট হবে।
এখানে নিজ প্রয়োজনে ডিজাইনিং প্রোগ্রামিং রাইটিং ক্রিয়েটর বা মার্কেটিং এর মত দক্ষতা শিখে নিজে বিভিন্ন অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারে। এখানে মনে রাখতে হবে আপনি কোন কাজের প্রতি বেশি আগ্রহ সেই কাজকে নির্দিষ্ট টার্গেট মোতাবেক ওই কাজের দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তবে আপনি আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং জগতের দক্ষতা তৈরি করতে হবে। যদি আপনি ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তবে আপনাকে ওয়েব ডিজাইনের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সচেষ্ট হতে হবে। জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম সমুহঃ
1. Upwork এটি দীর্ঘমেয়াদী প্রজেক্ট এর জন্য খুবই ভালো।
2. Fiverr এটি অনেকটাই ছোট এবং স্বল্প মেয়াদী কাজের জন্য আদর্শ।
3. Freelancer এটিতে প্রচুর প্রতিযোগিতা মূলক হলেও বৈচিত্র্যময় কাজের সুযোগ অনেক।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনেক শিক্ষার্থীরা উদ্যোক্তা হিসেবে তাদের কর্ম নয় পূর্ণতা এবং পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি করে অর্থ উপার্জন করে চলছে। উদ্যোক্তা হিসাবে তেমনি কর্মনিষ্ঠা এবং একাগ্রতা সঙ্গে সঙ্গে দক্ষতা উন্নয়নে দ্রুততম সময়ের মধ্যে একজন স্টুডেন্ট ইনকামের পথ তৈরি করতে পারে।
নিজের প্রচেষ্টা এবং নৈপুণ্যতা দিয়ে একজন শিক্ষার্থী নিজে থেকে ফ্রিল্যান্সিং জগতে প্রবেশ করে সে তার ক্যারিয়ারের দিকটি উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর নৈপুর্ণতার দিকে মনোনিবেশ করে তার অর্থনৈতিক আয়ের উৎস তৈরি করতে পারে।
ব্লগিং এবং ইউটিউবিং এর মাধ্যমে অনলাইন কনটেন্ট তৈরি করে আয়
ব্লগিংয়ের গুরুত্ব এবং উপার্জনের সুযোগ এর জন্য বর্তমানে তথ্য ও প্রযুক্তির যুগে শিক্ষার্থীরা যাদের যথেষ্ট লেখালেখির দক্ষতা রয়েছে তারা ব্লগিং করে একটি উত্তম এবং যুগোপযোগী স্টুডেন্ট ইনকাম তৈরি করতে পারে । ফ্রিল্যান্সিং জগতে গুগল এডসেন্স স্পন্সারশীপ এবং এফিলিয়েট মারকেটিং এর মাধ্যমে ব্লগিং থেকে আয় করা বর্তমান জগতে একটি খুবই সহজ উপযোগী আয়।
আমরা বিশেষভাবে লক্ষ্য করে থাকি যেখানে শিক্ষামূলক প্রযুক্তিগত কিংবা ব্যক্তিগত উন্নয়ন বিষয়ক ব্লগগুলি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। অনেক শিক্ষার্থী আছেন যাদের লেখালেখির যথেষ্ট দক্ষতা রয়েছে তারা এই ফ্রিল্যান্সিং জগতে নিজে উদ্যোক্তা হয়ে কাজ করে নিজের অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হয়ে থাকে।
অপরদিকে সে অন্যকে দাঁড়াও ব্লগিং লিখিয়ে তার পোস্ট থেকে উপার্জিত অর্থের কিছু অংশও অন্যকে প্রদান করতে পারে। এক্ষেত্রে যেমন নিজেও লাহ্বান হওয়া সম্ভব অপরদিকে অন্যকে লিখার ক্ষেত্রে উৎসাহী করে অর্থ প্রদান করা সম্ভব।
আরো যে যে পোষ্ট আপনার পছন্দ হতে পারেঃ
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে পণ্য প্রচারের মাধ্যমে ইনকাম
এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে বর্তমানে সোশ্যাল মার্কেটিং জগতে এফিলিয়েট মার্কেটিং এক ধরনের প্রযুক্তিগত বিপণন ব্যবস্থা যেখানে ক্ষতিগ্রন পণ্য প্রচার করে কমিশন অর্জন করে সাফল্য লাভ করছে। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ভালো মানের স্টুডেন্ট ইনকাম এবং সহজলভ্য উপার্জনের মাধ্যম হিসেবে শিক্ষার্থীগণ তাদের দৈনন্দিন চাহিদা মিটানোর জন্য অর্থ উপার্জন করে আসছে।
শিক্ষার্থীগণ তাদের ব্লগ ইউটিউব চ্যানেল বা সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল ব্যবহার করে বিভিন্ন পণ্য লিঙ্ক অথবা শেয়ার করে নিজেরাই উদ্যোক্তা হয়ে অর্থ উপার্জনের পথ খুঁজে পাচ্ছে। এভাবে সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করে বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রীরা বিভিন্ন পণ্য প্রচার এবং সম্প্রসারণ এবং ব্যবস্থাপনা ও বিপণন করে নিজেরাই উদ্যোক্তা হয়ে এ কাজগুলো করে অর্থ উপার্জন করে চলছে।
1. Amazon associates
2. Clickbank
3. Share A Sale
ডিজিটাল পণ্য তৈরি এবং বিক্রয় করে আয়
ই-বুক এবং কোর্স তৈরি করে বর্তমান সময়ে ছাত্র-ছাত্রীগণ বিভিন্ন ব্লগ এবং ইউটিউব চ্যানেল ব্যবস্থাই পণ্য বিক্রয়ের মাধ্যমে স্টুডেন্ট ইনকাম করে যেতে সক্ষম হচ্ছে । শিক্ষার্থীগণ ই-বুক অনলাইন কোর্স বা ডিজিটাল টেমপ্লেট তৈরি করে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখে অর্থ উপার্জন করতে পারে । এই ব্যাপারে অতি উৎসাহে শিক্ষার্থীগণ ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার মাধ্যমে বিক্রয় কৃত পণ্য থেকে কমিশন পেয়ে তারা লাভবান হচ্ছে।
এ ব্যাপারে আপনি নিজেও এই ই-বুক কোর্স তৈরি করে পণ্য বিক্রি এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন । আবার গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং টেমপ্লেট বিক্রি করে বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রীগণ মোবাইল এর মাধ্যমে ফটোশপে বা ইলাস্টেটর ব্যবহার করে গ্রাফিক্স ডিজাইনের আধুনিক রুপরেখা তৈরি করতে সক্ষম ।
তারা এতই দক্ষ হয়ে উঠছে যে যে কোন ফটোশপে কাজ করে নিপুন হাতে ডিজাইনগুলো Creative Market বা Etsy এর মত বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে শিক্ষার্থীরা স্টুডেন্ট ইনকাম বৃদ্ধিতে যথেষ্ট পরিমাণ অবদান রাখছে। আপনিও এই জাতীয় ফটোশপ বা ইলাস্ট্রেটর ব্যবহার করে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে অর্থ উপার্জনের পথ খুঁজে পেতে পারেন ।
এভাবে কাজ করলে একদিকে যেমন আপনার নিজের অর্থ উপার্জনের পথ তৈরি হবে অপরদিকে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধিতে অন্য কেউ এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করে সমাজের একটি বিশেষ জনগোষ্ঠীকে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দিতে পারবেন। যেখানে আপনি দেশ ও জাতির উন্নয়নে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবেন।
টিউশনঃ শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাচীন কিন্তু কার্যকর পদ্ধতি
টিউশন শুরু করার উপায় হলো আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় যারা উচ্চ শ্রেণীতে অধ্যানরত শিক্ষার্থী তারা যে যে বিষয়ে পারদর্শী অথবা যে যে সাবজেক্টে লেখাপড়া করে তারা অন্যান্য নিচু ক্লাসের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পড়িয়ে মাসিক অর্থ উপার্জন করে থাকে। এটি একটি অতি প্রাচীন পদ্ধতি হিসাবে আমাদের সমাজে প্রচলিত।
আবার অনেকে যে যে বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা অর্জনে ব্যস্ত তারা বিভিন্ন কোচিং সেন্টারে মাসিক ভিত্তিতে অথবা চুক্তিভিত্তিতে ছাত্র-ছাত্রীরদের জ্ঞান দান করে থাকে। এখান থেকে কোচিং সেন্টারের মালিক চুক্তিভিত্তিতে অথবা মাসিক ভিত্তিতে তাকে সম্মানী প্রদান করে। বর্তমান ডিজিটালাইজেশন বাংলাদেশে অনলাইনে টিউশন প্লাটফর্ম তৈরি করা সম্ভব এই প্লাটফর্ম গুলি নিম্নরূপ,
1.Preply
2.Chegg Tutors
3.Tutor.com
ডেলিভারি সার্ভিস এর মাধ্যমে খন্ডকালীন চাকুরী সুবিধা
পার্ট টাইম ডেলিভারি কাজের সুযোগ বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার জগতে অনেক শিক্ষার্থীগন শিক্ষার পাশাপাশি পার্ট টাইম কাজ করে অর্থ উপার্জন করে থাকে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় শিক্ষার্থীগণ পার্ট টাইম ডেলিভারির কাজ করে অর্থ উপার্জনে সক্ষম। বর্তমানে এটি একটি সহজলভ্য এবং দ্রুত স্টুডেন্ট ইনকাম এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে চলেছে।
এখানে উল্লেখ্য যে ছাত্র-ছাত্রীগণ তাদের সময় উপযোগী ইচ্ছামত এই কাজগুলি করে থাকে। আপনি যদি খন্ডকালীন এই চাকরির সুযোগ নিতে চান তাহলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এজাতীয় কাজ করে স্টুডেন্ট ইনকামের পথ প্রশস্ত করতে পারেন। যেখানে আপনার সুবিধামতো আপনার সময় নির্ধারণ করে কাজ করে যেতে পারেন।
অনলাইনে সেবার মাধ্যমে ইনকাম
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে কাজ করে অনলাইনের মাধ্যমে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট বা ডাটা এন্ট্রির কাজ করে আমাদের দেশের শিক্ষার্থীরা একটি দ্রুত সময়ের মাধ্যমে আপনার দক্ষতাকে বৃদ্ধি করে নির্ভরযোগ্য একটি স্টুডেন্ট ইনকামের পথ তৈরি করতে পারেন। এটি শিক্ষার্থীদের একটি খণ্ডকালীন ইনকামের সম্মানজনক চমৎকার মাধ্যম বটে।
এখানে আপনি আপনার সম্মানের সঙ্গে এবং আপনার সময় উপযোগী করে একটি খণ্ডকালীন ইনকামের পথ তৈরি করে আপনার অর্থনৈতিক উপার্জনের সক্ষমতা অর্জন করতে পারেন।বিভিন্ন অফিস আদালত অথবা কোন ডাটা এন্টি প্রতিষ্ঠানে আপনি সম্মানের সাথে এ কাজগুলি করে যেতে পারেন। একদিকে যেমন আপনার দক্ষতার চরম উন্নতি সাধিত হয় অপরদিকে সেখান থেকে অর্থনৈতিক সাফল্যতা এনে দিতে পারে।
ফটো এবং ভিডিও বিক্রি করে ক্রিয়েটিভ স্টুডেন্টদের জন্য সুযোগ
স্টক ফটো ও ভিডিও বিক্রি করে আমাদের দেশে অনেক শিক্ষার্থী নিজেরা ফটোশপের কাজে বেশ দক্ষ। শিক্ষার্থীরা নিজেরা স্টক ফটো বা ভিডিও তৈরি ও এডিটিং করে অর্থ উপার্জন করতে পারে। এই ব্যবস্থাই ক্রিয়েটিভ স্টুডেন্ট তারাই এই ইনকামের উৎস খুঁজে পান। অতি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম গুলি যেমন Shutterstock এবং Adobe Stock. এই স্টক ফটো ও ভিডিওর মাধ্যমে সকল শিক্ষার্থীগণ তাদের নিজেদের একটি সহজ ইনকামের সুযোগ তৈরি করতে পারেন।
রিসেলিং এর মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে পণ্য বিক্রি
রিসেলিং কিভাবে কাজ করে: অনলাইনে রিসেলিং হলো এমন একটি ব্যবসা যে ব্যবসার মাধ্যমে একটি পণ্য কম দামে কিনে বেশি দামে অন্য মার্কেটে বিক্রয় করার পদ্ধতি বটে। আপনি রিসেলিং ব্যবসার সঙ্গে শুধুমাত্র মাধ্যম হিসেবে কাজ করে যেতে পারেন। যেখানে আপনার কোন বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে না। বিনিয়োগ ছাড়াই একটি লাভজনক ইনকামের উৎস হতে পারে।
ফেসবুক পেজ এবং গ্রুপ থেকে ইনকাম
ফেসবুকে কিভাবে পেজ বা গ্রুপ তৈরি করবেন জানেন? ফেসবুকে আপনি আপনার প্রোফাইলে একটি পেজ বা গ্রুপ তৈরি করে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হতে পারেন। আপনার ফেসবুক পেজে স্পন্সরশীপ বিজ্ঞাপন এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে স্টুডেন্ট ইনকামের সুযোগ তৈরি করে আপনি কাজ করে যেতে পারেন।
স্টুডেন্ট ইনকাম নিয়ে আমাদের শেষ কথা
বর্তমানে আমাদের শিক্ষাজীবনে স্টুডেন্ট ইনকাম করার অনেক উপায় বিদ্যমান । যার মধ্যে কিছু কিছু কাজ পারটাইম আবার কিছু কিছু কাজ সম্পূর্ণ অনলাইন ভিত্তিক পরিচালিত হয়ে থাকে। আলোচন আনতে প্রতিটি পদ্ধতি সকল শিক্ষার্থীদের জন্য সাশ্রয়ী ও কার্যকরী উপায় হিসেবে বিবেচিত। একদিকে যেমন আপনার কাজের গতি বাড়বে অপরদিকে আপনার অর্থ উপার্জনের পথ প্রশস্থ হবে।
নিজেদের শৈল্পিকতা ও দক্ষতা উন্নয়ন করে শিক্ষার্থীরা উপযুক্ত একটি প্ল্যাটফর্ম বেছে নিয়ে সহজেই স্টুডেন্ট ইনকাম করে যেতে পারবেন। এতে করে তাদের শিক্ষাজীবনে নিজস্ব দক্ষতা অর্জন ও নিজস্ব সাবলম্বী হয়ে গড়ে উঠতে পারা সম্ভব । আপনার কর্মদক্ষতা বিজ্ঞতা আপনার সাফল্যের সোপান হিসেবে কাজ করে যাবে।
পেন এন্ড পেপার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url