কনটেন্ট মার্কেটিং কি? কনটেন্ট মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

কনটেন্ট মার্কেটিং হচ্ছে আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় কৌশলগত একটি বিপণন পদ্ধতি বা একটি সোশ্যাল মার্কেটিং ব্যবস্থা যেখানে নির্দিষ্ট ক্রেতাকে আকৃষ্ট করে পণ্য বিপণননের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে।

কনটেন্ট-মার্কেটিং-কি-কনটেন্ট-মার্কেটিং-কেন-প্রয়োজনএটি এমন একটি বিপণন পদ্ধতি যেখানে আপনার ক্রেতার জন্য তথ্যমূলক গতানুগতিক শিক্ষা ব্যবস্থা অপরদিকে বিনোদনমূলক সকল তথ্য উপস্থাপন করে ক্রেতাকে আকৃষ্ট করে থাকে।

পেজ  সূচিপত্রঃ কনটেন্ট মার্কেটিং কি? কনটেন্ট মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

কনটেন্ট মার্কেটিং কি 

কনটেন্ট মার্কেটিং হল এমন একটি কৌশলগত বিপণন প্রক্রিয়া বা পদ্ধতি যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তু কোন ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে এবং ধরে রাখার জন্য মূলত এটি দরকারি, প্রাসঙ্গিক এবং ধারাবাহিক কনটেন্ট তৈরি করা হয়। খুব সহজ এবং সাবলীল ভাষায় এটিকে এমন একটি প্রক্রিয়া বলা যেতে পারে।

যেখানে আপনি আপনার ক্রেতাদের সঙ্গে তথ্যসমৃদ্ধ শিক্ষামূলক বা বিনোদনমূলক বিষয়বস্তু প্রদান করে থাকেন। এ কনটেন্টের মাধ্যমে আপনি আপনার ক্রেতাদের যেগুলি সমস্যা রহিয়াছে তা সমাধান দিয়ে তাদের সঙ্গে একটি ব্যবসায়িক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন। কনটেন্ট মার্কেটিং এর লক্ষ্য হলো আপনার ক্রেতাদের আস্থা অর্জন করা এবং দীর্ঘ মিয়াদি তাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে চলা।

কনটেন্ট মার্কেটিং এর ইতিহাস 

দীর্ঘ সময় ধরে কন্টেন্ট মার্কেটিং এর ধারণাটি চলে আসছে। ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ১৮৯৫ সালেJohn Deere তাদের ক্রেতাদের জন্য Furrow নামক একটি ম্যাগাজিন চালু করে সেখানে কৃষকদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশ করে আসছিল। বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপটে এই কনটেন্ট মার্কেটিং এর একটি উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

সেই সময় থেকেই ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলি তাদের লক্ষ্যবস্তু শ্রোতাদের কাছে পৌঁছানোর জন্য কনটেন্ট ব্যবহার করে আসছে। বিগত ইতিহাসে ২০০০ সালের দিকে যখন বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেটের ব্যাপক ব্যবহার উঠে আসে তখন থেকেই কনটেন্ট মার্কেটিং কে আরো জনপ্রিয় করে তোলা হয়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর এই বিকাশের ফলে এটি আজকের দিনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।

আরো পড়ুনঃ গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? - গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজগুলো কি কি?

কনটেন্ট মার্কেটিং এর প্রকারভেদ 

আমরা দেখে থাকি কনটেন্ট মার্কেটিং এর বিভিন্ন ধরনের ধাপ বা পদ্ধতি  রহিয়াছে। এই ধাবলির মধ্যে বিভিন্ন প্লাটফর্ম এবং গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম যেটার উপরে ভিত্তি করে কন্টেন্ট ধারণ বা নির্ভর করে। নিচে কিছু প্রকারের কনটেন্ট মার্কেটিং গুলো আপনাদের উপস্থাপন করা হলো। 

  • সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্লগিং করাঃ ব্লগিং হলো সোশ্যাল মিডিয়াতে সবচাইতে প্রচলিত এবং কার্যকরী কনটেন্ট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছে। এই দীর্ঘ ফরমেটের লেখা বিভিন্ন আকারের প্রকাশিত হয়ে আসছে যেখানে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান টিপস এবং গাইড প্রকাশ করা হয়ে থাকে। 
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করাঃ সোশ্যাল মিডিয়া এমন একটি মার্কেটিং প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কনটেন্ট মার্কেটিং করা সম্ভব । আমরা সাধারণত ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম অথবা টুইটার এর মাধ্যমে ক্রেতাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করে আপনি মার্কেটিং করে যেতে পারেন।
  • ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করাঃ ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে বর্তমান সমাজে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যমগুলির একটি যেখানে মার্কেটিং ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব। ইউটিউব টিক টক এবং ইনস্টাগ্রাম যেখানে ভিডিও কনটেন্ট এর মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ডের সঠিক বার্তা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব।
  • ইনফোগ্রাফিক্স তৈরি করাঃ ইনফোগ্রাফিক্স এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে ভিজুয়াল এর মাধ্যমে তথ্য প্রদর্শনের একটি মাধ্যম হিসেবে খুবই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এই পদ্ধতি এতোই জনপ্রিয় যে দ্রুত সময়ের মধ্যে আপনার সাবলীল তথ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিয়ে থাকে। 
  • পডকাস্টিং তৈরি করাঃ পডকাস্টিং এমন একটি জনপ্রিয় মাধ্যম যেখানে ক্রেতারা সরাসরি অডিও আকারে বিভিন্ন শিক্ষামূলক বিষয়বস্তু শুনে থাকেন। এই ব্যবস্থা এমন একটি কার্যকরী মাধ্যম যেখানে কনটেন্ট মার্কেটিং এর জন্য খুবই কার্যকরী হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। 

কনটেন্ট মার্কেটিং এর মূল উদ্দেশ্য 

কনটেন্ট মার্কেটিং এর মূল উদ্দেশ্য হলো গ্রাহকদের কাছে পণ্য বা সেবা সরাসরি বিক্রি না করে তাদের সচেতনতা বৃদ্ধি করে উৎসাহী করে গড়ে তোলা। যেখানে ব্র্যানর ইমেজ তৈরি হয়ে থাকে এবং ক্রেতারা ব্র্যান্ড টির উপর আস্থা অর্জন করতে পারে। এভাবে কনটেন্ট মার্কেটিং একবার তৈরি হয়ে গেলে সেখানে পরবর্তীতে আর কোন সমস্যায় দেখা না দিয়ে থাকে যা পণ্যটি বাজারজাতকরণে তার কোন প্রতিবন্ধকতা না হয়। 

কনটেন্ট মার্কেটিং কেন প্রয়োজন

ব্র্যান্ড সচেতনতা বৃদ্ধিঃ কনটেন্ট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ব্র্যান্ডের পরিচিতি দ্রুত কেতার নিকট পৌঁছে যাই। ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করলে ক্রেতারা আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে জানতে পারবে এবং সঠিক সময়ে আপনার পণ্য বা সেবা গ্রহণ করতে আগ্রহী হয়ে উঠবে।

কনটেন্ট-মার্কেটিং-কি-কনটেন্ট-মার্কেটিং-কেন-প্রয়োজন

  • ক্রেতার আস্তা অর্জনঃ যখন আপনার কনটেন্ট এটি শিক্ষামূলক সমস্যার সমাধান প্রদানকারী এবং মূল্যবোধ গড়ে ওঠে তখন ক্রেতারা আপনার ব্র্যান্ডের উপরে আস্থা অর্জন করতে পারে। এভাবে ক্রেতা এবং পণ্যের মধ্যে একটি দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক তৈরি করা সম্ভব। যেখানে ক্রেতারা প্রচন্ড আত্মার সাথে আপনার পণ্য গ্রহণ করতে অতি আগ্রহী হয়ে উঠবে, 
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সহায়কঃ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এমন একটি গুণগতমান সম্পূর্ণ কনটেন্ট সাইটের সার্চ ইঞ্জিন রেংকিং এবং উন্নত করতে এর সহায়ক ভূমিকা পালন করে। যখন আপনার সাইটে নিয়মিত কন্টেন্ট প্রকাশ করা হয় তখন google এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন উচ্চতার স্থানে রেঙ্ক করে থাকে। 
  • ক্রেতার সাথে দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক তৈরিঃ ক্রেতার সাথে দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক স্থাপনে কনটেন্ট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ক্রেতার সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক তৈরি করা সম্ভব হয়ে ওঠে। এই সমস্ত কারণে ক্রেতার ব্র্যান্ডিংয়ের প্রতি আনুগত্য বাড়িয়ে তোলে।

কনটেন্ট মার্কেটিং এর উপকারিতা 

  • লিড জেনারেশন বৃদ্ধি করাঃ লিড জেনারেশন বৃদ্ধিতে কন্টেন্ট মার্কেটিং এর একটি বড় সুবিধা হল এটি নতুন লিড তৈরি করতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। আপনার পণ্যের মানসম্মত কনটেন্ট দর্শকদের ব্র্যান্ড আকৃষ্ট করে এবং লিড রূপান্তরিত হতে সহায়তা করে থাকে। 
  • কনভার্শন বাড়ানোঃ কনভার্শন বাড়ানোর জন্য যদি আপনার একাউন্ট যথাযথভাবে তৈরি করা হয় সেক্ষেত্রে এটি ক্রেতাদেরকে ক্রয় সিদ্ধান্ত নিতে সর্বাত্মক সাহায্য করে ফলে কনভার্শন অতি দ্রুত সময়ে বেড়ে যেতে পারে।
  • খরচের সাশ্রয়ীঃ খরচে সাশ্রয়ী হয়ে অন্যান্য বিপণন পদ্ধতির তুলনায় কনটেন্ট মার্কেটিং তুলনামূলকভাবে কম খরচে অধিক ফল পশু হয়ে থাকে। একবার কনটেন্ট তৈরি করা হলে দীর্ঘমেয়াদী সময় ধরে এটি কার্যকরী হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। 
  • ক্রেতার সঙ্গে ইন্টারেকশন বৃদ্ধিঃ ক্রেতার সঙ্গে ইন্টারেকশন বৃদ্ধির মাধ্যমে এবং কন্টেন্টের মাধ্যমে ক্রেতার সাথে সরাসরি ইন্ট্রোডাকশন করা সম্ভব। এটি ক্রেতাদের ফিডব্যাক পাওয়ার একটি উন্নত এবং ভালো মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। 

ব্র্যান্ডের জন্য সঠিক কনটেন্ট মার্কেটিংয়ের কৌশল তৈরি 

  • লক্ষ্য নির্ধারণ করাঃ লক্ষ্য নির্ধারণ করা এটি একটি মাধ্যম যেখানে কনটেন্ট মার্কেটিং এর উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এটি হতে পারে ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়ানো লিড তৈরি বা কনভার্শন বাড়ানোর একটি পদ্ধতি বটে। 
  • লক্ষ্য যুক্ত স্রোতা চিহ্নিত করাঃ লক্ষ্য যুক্ত স্রোতা চিহ্নিত করে আপনার কনটেন্ট কারা পড়বে এবং শ্রোতাদের চিহ্নিত করা একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে। শ্রোতাদের চাহিদা মাথায় রেখে তাদের সমস্যা বোঝা এবং সেই অনুযায়ী কনটেন্ট তৈরি করা সবারই উচিত বলে মনে হয়। 
  • কনটেন্ট তৈরির প্ল্যানঃ কনটেন্ট তৈরির প্ল্যান এটি একটি সম্পূর্ণ সুস্থ চেতনা দিয়ে তৈরি করা উচিত। আপনার কনটেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করে কি ধরনের কনটেন্ট এবং কখন প্রকাশ করা হবে তা আপনাকে পরিকল্পনা করে এগোতে হবে। 
  • কার্যকরী বিশ্লেষণঃ কনটেন্ট লিখার সময় কার্যকরী বিশ্লেষণ থাকা একান্ত জরুরী। কনটেন্ট এর কার্যকারিতা বিশ্লেষণ করে কিভাবে কনটেন্টের কর্মক্ষমতা আপনার রয়েছে এবং কোনটি সফল হচ্ছে তা নিয়মিত পর্যালোচনা করে যেতে হবে। 

কনটেন্ট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন

কনটেন্ট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করার কৌশল জানতে চান? কিভাবে কন্টেন্ট লিখলে আপনি ভালোভাবে রাঙ্ক করাতে পারবেন সেটা সম্পর্কে আপনার জ্ঞান থাকা উচিত। চলুন আপনাকে জানিয়ে দেই কনটেন্ট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন,
কনটেন্ট-মার্কেটিং-কি-কনটেন্ট-মার্কেটিং-কেন-প্রয়োজন
  • কনটেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করাঃ আপনার কনটেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করা যাতে আপনি সহজেই পরিকল্পিতভাবে এবং ধারাবাহিকভাবে কন্টেন্ট প্রকাশ করতে পারেন। এতে আপনার কাজ সহজ সুসংহত এবং ফলপ্রসু হয়ে প্রকাশ পাবে। 
  • ধারাবাহিকভাবে মানসম্মত কনটেন্ট তৈরিঃ সোশাল মার্কেটিংয়ে সফলতার মূলমন্ত্র হলো ধারাবাহিকভাবে মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করা। নিয়মিত মানসম্মত কনটেন্ট যদি আপনি প্রকাশ করেন তবে ক্রেতারা আপনার সঙ্গে ওতপ্রুত ভাবে সম্পৃক্ততা ধরে রাখবেন। 

কনটেন্ট মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়াতে কনটেন্ট তৈরির একটি মার্কেটিং ব্যবস্থা এতই উজ্জ্বল যে আগামীতে এই প্রযুক্তি এবং এর প্লাটফর্ম মানুষের কাছে সহজলভ্য হয়ে গড়ে উঠবে। কনটেন্ট মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ এবং তার প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল প্লাটফর্মের উন্নতির সাথে সাথে এটি আরো জনপ্রিয় ও বোধগম্য হয়ে উঠেছে, ভিজুয়াল এবং ইন্টারেস্টিভ কন্টেন্ট যেমন হতে পারে ভিডিও এবং লাইভ স্টিম এগুলো সাধারণত বড় ভূমিকা পালন করবে বলে আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করি।

আরো পড়ুনঃ গুগল অ্যাডসেন্স কি? - গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করার উপায়

১০.কনটেন্ট মার্কেটিং নিয়ে আমাদের শেষ কথা 

সোশ্যাল মার্কেটিং জগতে কনটেন্ট মার্কেটিং বর্তমান সভ্য সমাজে সবচাইতে কার্যকরী বিপণন কৌশল গুলির মধ্যে একটি অন্যতম মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। এটির ব্র্যান্ড সচেতনতা বৃদ্ধি করে ক্রেতাদের আস্থা অর্জন এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

সঠিকভাবে কনটেন্ট মার্কেটিং প্রয়োগ করলে ব্যবসায়িক সফলতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলে আমরা বিশ্বাস করে থাকি। কৌশলগত কারণে সোশ্যাল মার্কেটিং এ ব্র্যান্ড নির্বাচনে মানুষ সম্পূর্ণভাবে কাজ করে থাকে। এই কারণে কনটেন্ট মার্কেটিং পর্যায়ক্রমে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আগামীতে এই মার্কেটিং ব্যবস্থা জনসম্মুখে একটি বিশাল মাধ্যম হিসেবে আস্থা অর্জন করবে বলে আমার বিশ্বাস।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পেন এন্ড পেপার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url