সরকারি চাকরিজীবীরা যেভাবে অগ্রণী ব্যাংক থেকে লোন নিবেন
সরকারি চাকরিজীবীরা যেভাবে অগ্রণী ব্যাংক থেকে লোন পেতে পারেন তার বিস্তারিত তথ্য এই গাইডলাইনে আলোচনা করবো। কিভাবে আপনি লোনের আবেদন করবেন, আবেদন প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে কিস্তি পরিশোধের সবকিছু আপনাদের সাথে তুলে ধরার চেষ্টা করবো ।
পেজ সূচিপত্রঃ সরকারি চাকরিজীবীরা যেভাবে অগ্রণী ব্যাংক থেকে লোন নিবেন
- অগ্রণী ব্যাংক লোনের যোগ্যতা
- অগ্রণী ব্যাংক লোনের পরিমাণ কত ও শর্তাবলী
- অগ্রণী ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া
- অগ্রণী ব্যাংকের লোনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
- অগ্রণী ব্যাংকের লোন অনুমোদন ও বিতরণ প্রক্রিয়া
- অগ্রণী ব্যাংকের কিস্তি ও পুন পরিশোধ প্রক্রিয়া
- অগ্রণী ব্যাংকের শাখা ও কাস্টমার সাপোর্ট সিস্টেম
- অগ্রণী ব্যাংক লোন নিয়ে আমাদের শেষ কথা
অগ্রণী ব্যাংক লোনের যোগ্যতা
অগ্রণী ব্যাংক সরকারি চাকরিজীবী মানুষদের জন্য বিশেষ লোনের ব্যবস্থা করে থাকেন। যার সাধারণত তাদের আর্থিক স্বচ্ছলতা ও প্রয়োজনীয়তা পূরণে সাহায্য করে থাকে। এ লোন গ্রহনের ক্ষেত্রে কিছু যোগ্যতা পূরণ করতে হয়। আপনি অগ্রণী ব্যাংকের লোন নিতে গেলে আপনাকেও সে যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। চলুন আপনাদের এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানিয়ে দেই।
- লোন আবেদনকারী কে যেকোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান, দপ্তর, অধিদপ্তর সংস্থার স্থায়ী কর্মচারী বা কর্মকর্তা হতে হবে। লোন নির্ধারণে যে সমস্ত কর্মচারী বা কর্মকর্তাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে যাতে চাকুরীর স্থায়িত্ব রয়েছে। কারণ লোন পরিশোধের প্রকৃতি যেন স্বচ্ছতার সঙ্গে পরিচালিত হয়ে থাকে।
- চাকরিজীবীকে একটি নির্দিষ্ট সময় ব্যাপী চাকরি করে যেতে হবে। সাধারণত এই চাকরির মেয়াদ ২ বছর বা তার বেশি হতে হবে। তবে ব্যাংক তার নীতিমালা সঙ্গে সংগতি রেখে কার্যক্রম পরিচালনা পরিবর্তন করে থাকে। লোন গ্রহণে আপনাকে আপনার প্রতিষ্ঠানের স্থায়িত্ব চাকুরী সনদপত্র ও বেতনের এডভাইস সহ প্রমাণপত্র প্রদান করতে হতে পারে।
- লোন গ্রহণে আবেদনকারীকে তার প্রদেয় বেতন সীমার মধ্যে থাকতে হবে। ব্যাংক আপনার বেতন সীমার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে লোন প্রদান করে থাকবেন। আপনার বেতনের যাবতীয় তথ্যাদি ও নথিপত্র প্রমাণ হিসেবে ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
অগ্রণী ব্যাংক লোনের পরিমাণ কত ও তার শর্তাবলী
সাধারণত অগ্রণী ব্যাংকের লোনের পরিমাণ ও শর্তাবলী ব্যাংকের নীতিমালা হিসেবে নির্ধারিত হয়ে থাকে। আমাদের দেশের বিভিন্ন ব্যাংক তাদের নিজ নিজ নীতিমালা অনুসরণ করে লোন দিয়ে থাকে। যেহেতু আমরা অগ্রণী ব্যাংকের লোন সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক সেহেতু আমাদের জানা উচিত অগ্রণী ব্যাংকের লোনের পরিমাণ কত এবং লোন নিতে কি কি শর্তাবলী প্রযোজ্য হয়ে থাকে,
- লোন প্রদানের পরিমাণঃ ব্যাংকে আবেদনকারীর বেতন হিসেবে লোন প্রদানে পরিমাণ নির্ধারণ করে থাকেন। যে যেমন বেতন পান তার উপর ভিত্তি করে ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকেন। এখানে বোঝানোর সুবিধার জন্য বলা যায় আপনি যদি মাসে ৫০,০০০ টাকা বেতন পেয়ে থাকেন তবে আপনি ১০ হাজার টাকা থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন পেয়ে থাকতে পারেন।
- সুদের হার কত হবেঃ সরকারি কর্মচারী বা সরকারি কর্মকর্তাদের ব্যাংক সুদের হার অন্যান্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের চেয়ে কম হয়ে থাকে। সুদ কম হওয়ার কারণে আপনার লোন পরিষদের টাকাও কম প্রদান করতে হবে। সুদের হার সাধারণত ব্যাংক নীতিমালা সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে থাকে। তবে লোন গ্রহনের সময়ে ব্যাংকের নীতিমালা জেনে বা বুঝে লোন গ্রহনের পরামর্শ আমরা প্রদান করে থাকি।
- লোনের মেয়াদকালঃ সাধারণত লোনের মেয়াদ কাল ১ বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে লোনের পরিমাণ লোনের মেয়াদ এবং ব্যক্তি পরিষদের সক্ষমতা সাপেক্ষে তার কিস্তি নির্ভর করে থাকে। এভাবে ক্লায়েন্টকে লোন প্রদানে সহায়তা করে থাকে।
- প্রক্রিয়া কি হবেঃ কোন ব্যক্তি বা কোন প্রতিষ্ঠান লোন গ্রহণে আবেদন করার সময় আমাদেরকে কিছু শর্তাবলী মেনে চলতে হয়। এখানে লোন পরিষদের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আবার কিস্তি পরিষদের নিয়মাবলী ও শর্তাবলী উল্লেখ করা হয়ে থাকে।
আপনার আরও যে যে পোষ্ট পছন্দ হতে পারেঃ
অগ্রণী ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া
অগ্রণী ব্যাংকে সরকারি কর্মচারী বা কর্মকর্তাদের আবেদনের প্রক্রিয়া বেশ সহজভাবে হলেও আবেদনকারীকে বেশ কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়। প্রতিটি ব্যাংকে লোন নেওয়ার পূর্বে একটি আবেদন প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। আমরা অনেকের জানিনা এই আবেদন প্রক্রিয়া কি করে সম্পন্ন করতে হয়। তাই চলুন আজকে আপনাদের জানিয়ে দিই অগ্রণী ব্যাংকের লোনের জন্য আবেদন প্রক্রিয়াটি,
- লোন গ্রহণে আবেদনকারীকে ব্যাংকের ওয়েবসাইটে লোন আবেদনে ফরম পূরণ করে আবেদন করতে হয়। বর্তমানে অনলাইনে লোন আবেদন ওয়েবসাইটে ব্রাউজিং করে আবেদন ফর পূরণ করতে হয়ে থাকে।
- ওয়েবসাইটে আবেদনের সময় আপনার যাবতীয় প্রয়োজনীয় তথ্য উপাত্ত সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে। এরমধ্যে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য আপনার চাকুদীর তথ্যাবলী বেতন সম্পর্কিত সঠিক তথ্য এবং আপনার প্রয়োজনীয় লোনের পরিমাণ উল্লেখ করতে হবে।
- আবেদন ফরম ওয়েবসাইটে পূরণ করে এটি ব্যাংক শাখায় জমা দিতে হবে। এবং আবেদন ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করে দিতে হবে।
- লোন আবেদনপত্র জমা দেবার পর ব্যাংক আপনার কাগজপত্র পর্যালোচনা করে দেখবে। ব্যাংক প্রয়োজন মনে করলে গোপনে আপনার সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। আবেদনের তথ্যাদি যাচাই-বাছাই করা শেষ হলে ব্যাংক আপনাকে একটি ফিডব্যাক সহ প্রক্রিয়াকরনের জন্য একটি কৃত্তি বার্তা পাঠাতে পারেন।
- লোন প্রক্রিয়া অনুমোদন হলে ওই নির্দিষ্ট ব্যাংকে আপনাকে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। আপনার অনুমোদিত গ্রহণ করে লোন আপনার নির্দিষ্ট একাউন্টে স্থানান্তরিত করবে। পরে আপনি চেকের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
অগ্রণী ব্যাংকে লোনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
কোন প্রতিষ্ঠান লোন নিলে তারা অবশ্যই নিজেদের নিরাপত্তার জন্য আপনাকে প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট নিবে। অগ্রণী ব্যাংকে লোনের আবেদনের জন্য আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমা দিতে হবে। যা আপনার লোন গ্রহণ প্রক্রিয়াকে সহজভাবে সম্পূর্ণ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য। চলুন আপনাদের জানিয়ে দেই কি কি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট লাগবে,
- চাকুরীর প্রমাণপত্রঃ আপনি একজন সরকারি চাকরিজীবী এটি প্রমাণের জন্য আপনার নিয়োগ পত্রের কপি আপনার বেতনের প্রমাণপত্র আপনার চাকুরীর স্থায়িত্ব ও সময়কাল সহ আপনার প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা করতে এনওসি সহ যাবতীয় কাগজপত্র ব্যাংক চাহিদা মোতাবেক প্রদান করতে হবে।
- বেতনের স্লিপ প্রদানঃ আপনি যে প্রতি মাসে বেতন পান এবং কত বেতন পেয়ে থাকেন তার বেতনের স্লিপ আপনাকে লোন আবেদনপত্রে সংযুক্ত করতে হবে। কারণ বেতন কত পান তারপর নির্ভর করে অগ্রণী ব্যাংক আপনাকে লোন প্রদান করবেন। অপরদিকে আপনার লোন পরিশোধের সক্ষমতা ও তা তারা নিরূপণ করে থাকবে।
- পরিচয় পত্রঃ লোন আবেদনের সঙ্গে আপনার পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র যদি পাসপোর্ট থেকে থাকে তবে তার ফটোকপি ও ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি প্রমাণপত্র হিসেবে ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
- ঠিকানা প্রমাণপত্রঃ লোন আবেদনের সঙ্গে আপনার বর্তমান ঠিকানা প্রমাণ করার জন্য প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। প্রমাণের জন্য আপনার বাড়ির বিদ্যুৎ বিল গ্যাস বিল হোল্ডিং ট্যাক্স টেলিফোন বিল জমা দিতে হবে। অপরদিকে ভাড়া থাকলে বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- আয়কর রিটার্ন প্রমাণ পত্রঃ লোন আবেদনের জন্য আপনাকে পাইকর দিতনের কাগজ ব্যাংকে জমা দিতে হবে। প্রীতি আপনার ব্যাপারে তথ্য অবগত করবে।
অগ্রণী ব্যাংকে লোন অনুমোদন ও বিতরণ প্রক্রিয়া
লোন নেওয়ার সাথে সাথে সেই পরিমাণ টাকা তারা আপনাকে লোন দিয়ে দিবে না। তারা কিছুটা সময় নিয়ে আপনাদের লোন দিবে। তেমনই অগ্রণী ব্যাংকে লোন অনুমোদন ও বিতরণ প্রক্রিয়া কিছুটা সময় নিতে পারে। তবে এটা যথাযথভাবে সম্পূর্ণ হলে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় লোন পেতে পারেন। চলুনব্যাপারে আপনাদের বিস্তারিত ধারণা দেই,
- এপ্লিকেশন পর্যালোচনাঃ আপনি লোন আবেদন জমা দেওয়ার পর ব্যাংক আপনার আবেদন পর্যালোচনা করবে। প্রয়োজনে সব তথ্য যাচাইয়ের জন্য তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করবে। আপনার চাকরির নিয়োগ পত্র বেতনের স্লিপ জাতীয় পরিচয় পত্র ঠিকানার প্রমাণপত্র এবং আয়কর রিটার্ন জমার স্লিপ সংযুক্ত করতে হবে।
- লোন অনুমোদনঃ লোন গ্রহণের পূর্বে ব্যাংক আপনার সকল তথ্য উপাত্ত যাচাই করবে। লোন অনুমোদনের পর আপনাকে একটি লোন চুক্তি সহগ করতে হবে। যেখানে লোনের শর্তাবলী লোন পরিশোদের পরিকল্পনা সম্পর্কিত সকল তথ্যাদি উল্লেখ থাকতে হবে।
- লোন বিতরণঃ লোন গ্রহণের অনুমোদনের পর আপনাকে ওই নির্দিষ্ট ব্যাংকে একটি একাউন্ট ওপেন করতে হবে। অনুমোদিত লোন আপনার ওই একাউন্টে স্থানান্তর করবে। ব্যাংক থেকে আপনাকে একটি লোন বিতরণ সনদও প্রদান করবে। যা লোন সম্পর্কিত সকল তথ্যাদি সুবিন্যাস্ত থাকবে।
অগ্রণী ব্যাংকে কিস্তি ও পুনঃপরিষদের প্রক্রিয়া
অগ্রণী ব্যাংকে লোন পরিশোধের বিষয়টা একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। এটা ব্যাংক নিশ্চিত করে যে আপনি ঠিকমতো লোন পরিশোধ করছেন কিনা। কারণ পরবর্তী লোন আবার পেতে হলে এ বিষয়গুলো তারা বিবেচনা করে থাকে। অপরদিকে কিস্তি নিয়মিত না হলে জরিমানা ও গুনতে হতে পারে। তাই আপনাদের জন্য আমি এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা নিম্নে করলাম,
- কিস্তি পরিশোধঃ অগ্রণী ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণের পর আপনার নির্ধারিত কিস্তি অনুযায়ী পরিষদ করতে হবে। কি পরিমান কিস্তি হবে বা কোন মেয়াদে পরিশোধ করা হবে তা নির্ভর করে কি পরিমান লোনের টাকা আপনি গ্রহণ করেছেন তারপর ভিত্তি করে ঠিক করা হবে।
- সময়সূচীঃ অগ্রণী ব্যাংক আপনাকে লোনের টাকার উপর ভিত্তি করে ব্যাংক আপনাকে স্থির পরিষদের সময়সূচি তৈরি করে দিবে। নিয়মিত ও পরিমিত পরিমাণ কিস্তি পরিশোধ করলে আপনি লোনের ড্রাইভার হতে মুক্তি পাবেন। আবার আগামী দিনে একজন ভালো লোন গ্রহীতা হিসেবে ব্যাংক আপনাকে মূল্যায়ন করবে।
- পুনঃপরিশোধঃ অগ্রণী ব্যাংক থেকে লোন কখনো পর যদি আপনি লোনের কিস্তি পরিষদের সমস্যা মনে করেন তবে ব্যাংক এর সাথে যোগাযোগ করে পুনঃপরিশোধের সুবিধা নিতে পারেন। অনেক ব্যাংক আছে যারা লোনের টাকা দ্রুত পরিষদে বিশেষ সুবিধা ও প্রদান করে থাকেন।
অগ্রণী ব্যাংকের শাখা ও কাস্টমার সাপোর্ট সিস্টেম
অগ্রণী ব্যাংকের থেকে লোন বা যেকোনো ধরনের সেবা নিতে হলে কি কি কাস্টমার সাপোর্ট আছে তার বিস্তারিত জানার আপনার প্রয়োজন। এ ব্যাপারে আপনি প্রয়োজনীয় সহায়তা পেতে পারেন আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে। যেহেতু আপনি ব্যাংকের থেকে লোন নিবেন সেহেতু আপনার সাপোর্টসিস্টেম সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত,
- শাখার ঠিকানাঃ আপনার নিকটস্থ কোন অগ্রণী ব্যাংক আছে তার ঠিকানা আপনি সংগ্রহ করতে পারেন। অপরদিকে আপনি অগ্রণী ব্যাংকের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আপনার নিকটস্থ কোন অগ্রণী ব্যাংকের রহিয়াছে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।
- কাস্টমার সাপোর্টঃ অগ্রণী ব্যাংকে কাস্টমার সাপোর্ট সিস্টেম আপনার লোন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করবে। অগ্রণী ব্যাংক কাস্টমার সাপোর্ট নাম্বার অথবা কাস্টমার সাপোর্ট ইমেল ঠিকানা ব্যবহার করে আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারেন। এতে আপনার দৌড়াদৌড়ি অনেকাংশে কমে যাবে।
- সেবার সময়ঃ অগ্রণী ব্যাংক অফিস সময় ও সেবা গ্রহণের সঠিক তথ্য আপনাকে প্রদান করে থাকে। ব্যাংক অফিস সময় ও প্রয়োজনীয় তথ্যাদি প্রদান করে আপনাকে তথ্য প্রদানে এগিয়ে আসবে।
অগ্রণী ব্যাংক লোন নিয়ে আমাদের শেষ কথা
সরকারি কর্মচারী অথবা সরকারি কর্মকর্তাদের অগ্রণী ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণে একটি মূল্যবান সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। আপনার প্রয়োজনে আপনি সে সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন। লোনের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া বেশ সহজ হলেও কিছু নির্দিষ্ট শর্তাবলী এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ করা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
এই আর্টিকেলটি আপনার অগ্রণী ব্যাংক থেকে লোন গহনে বেশি সুবিধা করে দিয়েছেন। আশা করি আপনার লোন গ্রহণের ক্ষেত্রে তথ্যগুলো সহায়ক হবে এবং লোন গ্রহণের প্রক্রিয়াকে সহজ করে তুলবে। যদি আরো সহায়তার প্রয়োজন হয় তবে অগ্রণী ব্যাংক কাস্টমার সাপোর্ট সিস্টেম এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। কারণ এ ব্যাপারে তারা সহায়কের ভূমিকা পালন করে থাকে।
পেন এন্ড পেপার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url