গুগলে রেংকিং উন্নত করার ১০টি কার্যকরী উপায়

গুগলে রেংকিং উন্নত করার ১০টি কার্যকরী উপায় জানতে চান? এই আর্টিকেলে ওয়েবসাইটে রেংকিং করার জন্য কিছু কার্যকরী উপায় নিয়ে আজকে আপনাদের সামনে কিছু তথ্য উপস্থাপন করতে যাচ্ছি ।

গুগলে রেংকিং উন্নত করার ১০টি কার্যকরী উপায়
গুগলে যে আর্টিকেলগুলো আমরা লিখে থাকি সেই আর্টিকেলগুলো কিভাবে লিখলে আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং এ দ্রুত এগিয়ে যাবেন এই তথ্যগুলো আপনার জন্য উপস্থাপন করছি।

পেজ সূচিপত্রঃ

গুগলে রেংকিং উন্নত করতে নিয়মিত ব্লগ আপডেট করুন 

ব্লগ লিখার পর আপনি হয়তো আপনার ওয়েবসাইট নিয়মিত কিছু না কিছু আপডেট করেছেন। আপনাকে মনে রাখতে হবে এই কনটেন্টগুলো যেন আবোল তাবোল না হয়ে যায়। মনে রাখতে হবে যে ভিজিটরের চাহিদা মোতাবেক বা চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অত্যন্ত সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় কন্টেন্ট লিখতে হবে। যথোপযুক্ত বিষয়টি মাথায় রেখে যাতে করে কনটেন্ট গুলো সাজানো হয়ে থাকে। লেখাগুলো তথ্যবহুল হিসেবে লিখতে হবে।

কনটেন্ট গুলোর প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রাখতে হবে।ভিজিটর যে বিষয়গুলো চাই তার প্রতি আগ্রহ রেখে ব্লগ লিখতে হবে। একটা কথা মনে রাখতে হবে যে ভিজিটর তথ্যবহুল কন্টেন্ট পছন্দ করে তাতে করে আপনার কনটেন্ট যত বেশি তথ্যবহুল হবে ততো রেংকিং পাবে। একজন ভিজিটরের আপনার লেখার প্রতি ততো আগ্রহ প্রকাশ করবে। এতে করে সার্চ ইঞ্জিন সার্চ না করেই ওয়েব এড্রেস দিয়ে সরাসরি আপনার ওয়েবসাইটে ঢুকে যেতে পারবে ।

গুগলে রেংকিং উন্নত করতে আর্টিকেলের জন্য জন্য ভালো টাইটেল ট্যাগ বাছাই 

আর্টিকেল লিখার জন্য ওয়েবসাইটে এসইও করার ক্ষেত্রে সবচাইতে জরুরি বিষয় হচ্ছে টাইটেল। ওয়েবসাইটে ভালো টাইটেল লগ নির্বাচন করে লেখার বড় বিষয়। ভিজিটর যখন তার নিজের মত আর্টিকেল করার সুযোগ পাবে তখন সার্চ ইঞ্জিন হোক গৃহীতার আকস্মিকভাবে পুরো আর্টিকেলটিও করার সুযোগ তৈরি করবে। এমন ধরনের টাইটেল লিখুন যেখানে সহজে বুঝা যায় এবং ভিজিটর বিষয়টি অনুধাবন করতে পারবে।


গুগল সার্চ রেজাল্ট থেকে বা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে হোক ভিজিট সরাসরি ব্লগে ঢুকবে আপনার আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। সার্চ রেজাল্টে google আপনার ব্লগে বেশি বেশি ক্লিক হওয়া মানে ভালো হওয়া অর্থাৎ আপনার ব্লগের প্রতি গুগলের ইতিবাচক সমর্থন পাওয়া। বেশী বেশী পাঠেকর অনুপ্রবেশ করতে পারে এ জাতীয় আটিকেল তুলে ধরতে পারে।এই কারণে সেখানে ক্লিক বেশি পাওয়া। এখানে বলা যায় ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করে ভালো তথ্য পেয়েছে।


আরো পড়ুনঃ বাংলা সনের শ্রাবণ মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৪

গুগলে রেংকিং উন্নত করতে ট্যাগ ব্যবহারে বেশি যত্নবান হওয়া 

আপনার কনটেন্ট আপডেট করার পূর্বে আপনার লেখার যে কনটেন্ট আপনি যুক্ত করবেন তাতে কনটেন্ট রিলেটেড  ট্যাগ যুক্ত করে দেন। কারণ কনটেন্ট যুক্ত করার আগে ট্যাগ খালি থাকে এ কাজগুলো অবশ্যই ভুল হয়ে থাকে। আপনার ট্যাগ দেখেই গুগল আপনাকে খুঁজে বের করবে। এই জাতীয় কনটেন্ট  যদি ফাঁকা রাখেন তবে গুগল রেংকিং করা আপনার জন্য সহজ হবে না google পেজে প্রথম অবস্থান নিতে হলে আপনাকে ইতিবাচকভাবে  ট্যাগ লাগাতে হবে।


সার্চ ইঞ্জিনে কি জাতীয় তথ্যবহুল আলোচনা থাকবে তা আপনি চিন্তা করেন। যাতে করে আপনি গুগল রেংকিং এর প্রথম অবস্থানে থাকতে পারেন।যেখানে ভিজিটর সরাসরি আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারে। নচেত ভিজিটর ওই জাতীয় ওয়েবসাইট পছন্দ করবে না। এক্ষেত্রে গুগল ভিজিটর কে আগে দেখতে চাইবে। এই ভাবে গুগলে রেংকিং উন্নত করতে আর্টিকেলের জন্য ভালো টাইটেল ট্যাগ বাছাই করতে হবে। তাই গুগলে রেংকিং উন্নত করতে নিয়মিত ব্লগ আপডেট করুন।এবং প্রথম শ্রেনীর কনট্রেন্ট লিখার উপর গুরুত্ব আরোপ কবতে হবে যাতে পাঠক তা নির্ভরতা খুজে পায়।

গুগল রেংকিং উন্নত করতে ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড বাড়ানো

যেকোনো ওয়েবসাইট এসইও করার জন্য ওয়েবসাইট লোডিং স্পিড অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করে থাকে। আমরা যদি এমন কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করি যার পেজগুলি লোডিং হতে অনেক বেশি সময় নেয় তবে আমরা সেই ওয়েবসাইট কে পছন্দ করি না । ব্লগে ভিজিটর কোন ওয়েব সাইটে প্রবেশের সময় যদি অনেক সময় বেশি নেয় তবে স্পিড কম থাকে তবে ওই ভিজিটর সেই স্পিডকে সে বিরক্ত হয়ে অন্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার আগ্রহ তৈরি করে। 

গুগলে রেংকিং উন্নত করার ১০টি কার্যকরী উপায়আপনাকে আপনার ব্লগে প্রবেশ করার সময় যেন দ্রুত স্পিড থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পেজ ধীরগতি হয়ে থাকলে ভিজিটর তার আগ্রহ প্রকাশ করতে চাইবে না বা সে ওই পেজ থেকে চলে যাবে। গুগল সার্চ বা সার্চ ইঞ্জিনের আপনার ব্লগের জন্য একটি খারাপ ইমেজ তৈরি হবে। এভাবে সার্চ ইঞ্জিন ওয়েবসাইটের প্রথম আস্থা থেকে পিছনে নিয়ে যাবে। 

গুগল রেংকিং উন্নত করতে ব্লগ পোষ্টের লিংক কাস্টমাইজ করুন

ব্লগ লেখার আগে আপনি ভেবে নিন আপনার ওয়েবসাইট লিখার লিংক কেমন হবে। দেখা যায় লিখার আগে কেউ এটার গুরুত্ব দেয় না। ফলে যেভাবে রেংকিং করার কথা ছিল সেভাবে google এ রেংকিং হচ্ছে না এই ক্ষেত্রে আপনি ব্লগ স্পট অথবা ওয়ার্ডপ্রেস আর্টিকেলে ইউ আর এল এড্রেস সেট করে নিতে পারেন। এই ইউ আর এল এড্রেস রিলেটেড কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন তবে মনে রাখবেন।


ছোট করে ইউ আর এল এড্রেস ঠিক করা। প্রসঙ্গত বলা যায় আপনার ইউ আর এল এড্রেস কে সেট করুন আপনার এসিও কি এবং এর ব্যবহার এর উপর সঠিক তথ্য উপস্থাপনের উপর। সঠিকভাবে তথ্যবহুল ও ছোট ইউআরএল এড্রেস তাতে যদি তথ্য রিলেটেড কিওয়ার্ড থাকে তবে গুগল সহজে বুঝে উঠতে পারবে আপনি কিসের উপর আর্টিকেল রাইটিং করেছেন। এতে করে আপনার লেখা আর্টিকেল গুগল সার্চে ভালোভাবে রেংকিং করানোর সুযোগ তৈরি করে দিবেন। 


আরো পড়ুনঃ ২০২৪ সালে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম জানুন

গুগলে রেংকিং উন্নত করতে যথেষ্ট পরিমাণ ইন্টারনাল লিংক তৈরি করুন 

আপনার ব্লগে যথেষ্ট পরিমাণ ইন্টারনাল লিঙ্ক তৈরি করুন অনেক ব্লগার হয়তো এ বিষয়টা যথেষ্ট জানেন না ইন্টারনাল লিংক হচ্ছে আপনার ব্লগে একটি লেখার সঙ্গে আরেকটা লিখার আত্মসংযোগ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আপনার একটি ব্লগ লেখা আছে ভিজিটর সেই ব্লগটা করছেন আপনার ব্লগে যদি লেখা থাকে ভেষজ উদ্ভিদ কিভাবে সাপ্লাই পড়ে আসুন। তবে ভিজিটর অতি সহজে আপনার সেই পোস্ট হতে ঘুরে আসবে এভাবে ব্লগে আপনার ভিজিটরের সংখ্যা বাড়
বে।

আপনি যদি একটি ব্লগে এই জাতীয় লিংক তৈরি করতে পারেন তবে আপনার ব্লগে গুগল সার্চ রেংকিংয়ে অনেক সহায়তা করবে অপরদিকে ওয়েবসাইটে ভিজিটরের উপস্থিতি অনেকাংশে বেড়ে যাবে। গুগল রেংকিং উন্নত করতে ফ্রি অথবা প্রিমিয়াম প্ল্যাক ব্যবহার করুন ।

গুগল রেংকিং উন্নত করতে এ এল টি ট্যাগ এর পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার করুন 

 ব্লগ রিলেটেড ট্যাগ গুলি যথাযথ ব্যবহার করতে হবে ব্লগ রিলেটেড ট্যাগের মতোই এ এল টি ট্যাগ অনেক ব্লগারগণ গুরুত্ব সহকারে সংযোগ স্থাপনের গুরুত্ব বিবেচনা করেন না। অথচ এই ট্যাগ গুলি আপনার কনটেন্ট থেকে এসইও উপযোগী হিসেবে উপযুক্ত জায়গায় প্রতিস্থাপন করে থাকে। এএলটি ট্যাব গুলোকে এসইও উপযোগী হিসেবে তৈরি করা হয়ে থাকে সেই জন্য এসইও এর সঙ্গে সংযুক্ত করে দিতে হবে যাতে করে আপনি কিছু ছবি বা ইমেজ সংযুক্ত থাকে।

এতে করে তথ্য উপাত্ত নিশ্চিত হবে। প্রসঙ্গত ট্যাগগুলি গুগল এবং অন্য সার্চ ইঞ্জিন বুঝতে পারেন আপনার আপডেট করা ছবিগুলো কিসের সাথে সম্পর্কিত বা সম্পর্কযুক্ত তা নির্দেশ করে থাকে অতএব এ এল টি ট্যাগ গুলো কিসের সাথে সম্পর্ক নির্দেশনা প্রদান করে থাকে অতএব এএলটিতে গুলোর সঙ্গে কিওয়ার্ডের ব্যবহার সঠিক ভাবে রাখবেন। 

গুগল রেংকিং উন্নত করতে ফ্রি অথবা প্রিমিয়াম প্ল্যাক ব্যবহার করুন 

ব্লগের কাজ অনেক জাতীয় ক্ল্যাটিংয়ে কাজ করে থাকে। এখানে কনটেন্ট এসইও তার স্বভাব ফ্রেন্ডলি কিনা তা দেখিয়ে দেওয়া এ জাতীয় প্রিমিয়াম দুই তৃতীয় হয়ে থাকে একটি ফ্রি অপরটি প্রিমিয়াম এদের মধ্যে অন্যতম প্লাকিং হচ্ছে ইয়েস্ট  এসইও। ইয়েস্ট  এসইও এর মধ্যে আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্রেন্ডলি টাইটেল নির্বাচন করতে সহায়তা পাবেন একই সঙ্গে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার আপনার কনটেন্ট শেয়ার করলে সন প্রদর্শন করলে তা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

বর্ণনায় মোটামুটি সুবিধাগুলো উল্লেখ পূর্বক এসইও সুবিধা লাভ করতে পারবেন। আপনি যদি এর চাইতে সুবিধা পেতে চান তবে প্রিমিয়ার ভার্সনে ব্লক সাইট আপডেট করতে হবে। এভাবে গুগল রেংকিং উন্নত করতে ফ্রি অথবা প্রিমিয়াম প্ল্যাক ব্যবহার করুন।এভাবে পাঠকের কাছ উপস্থাপনের মাধ্যমে পাঠকের আগ্রহ গড়ে তুলুন। 

গুগল রেংকিং উন্নত করতে অন্যের ওয়েবসাইট গেস্ট হিসেবে লিখে ব্যাক লিঙ্ক নিন

সবচাইতে স্বীকৃত বিষয় হচ্ছে ব্লগে এসইও করার ক্ষেত্রে ব্যাকলিংক অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে গুগল তার সার্চ নিয়ে আসার জন্য সকল ওয়েবসাইটকে খুঁজে থাকে ওয়েবসাইটে আসার জন্য আপনার ব্যাগ লিংক থাকতে হবে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকলিংক থাকলে রেংকিং করা সহজ হবে ।আপনি অন্য কারো ওয়েবসাইটে অতিথি ব্লগার হিসেবে লিখতে পারেন এতে করে লেখক হিসাবে ওয়েবসাইটে আপনি ব্লগ লেখার সুযোগ পাবেন।

এতে করে আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেন অর্থাৎ এটি বেড়ে যাবে এর ফলশ্রুতিতে ব্লক ছাড়সে শিষ্য ৫ এর মধ্যে অবস্থান করার সুযোগ থাকবে। আপনি যদি ইচ্ছা পোষণ করেন তবে কোস্তিকা ব্লগে বেস্ট অফার হিসাবে লিখতে পারেন অপরদিকে লেখার ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাক লিঙ্ক তৈরি করতে পারেন কোস্তিকা ব্লগে গেস্ট ব্লগার হিসেবে লিখতে চাইলে আপনার লেখা পাঠিয়ে দিন penandpaperit67@gmail.com ঠিকানাই। 

গুগল রেংকিং উন্নত করতে নিজেকে আপডেট রাখা জল

আপনার প্রতি পরামর্শ হচ্ছে আপনি নিজেকে সবসময়ের জন্য আপডেট রাখতে হবে হতে পারে এসইও সম্পর্কে জানেন তবে আপনি যদি ২০১০ কিংবা ২০১২ অথবা ২০১৩ এবং ১৪ সালের এসিও জেনে বসে থাকেন এবং সেগুলি নিয়ে চর্চা করেন তবে সেগুলি নিয়ে ওয়েবসাইটের রেঙ্ক করতে পারবেন না। এসইও সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন প্রতিনিয়ত আপডেটেড হয়ে চলেছে এসিও করার টেকনিক বদলে যাচ্ছে।
গুগলে রেংকিং উন্নত করার ১০টি কার্যকরী উপায়ভালো ফলাফল পেতে হলে তথ্যপ্রযুক্তির সাথে নিজেকে বদলে নিতে হবে তবেই রেংকিং এর ক্ষেত্রে ফলাফল সুনিশ্চিত হবে। তথ্যপ্রযুক্তির সাথে যদি নিজেকে আপনি বদলাতে না পারেন তবে গুগল ওয়েবসাইট রং করানো আপনার জন্য সহজ হবে না আপনি যদি মাধ্যাকর আমলের গুগল পোস্ট করে থাকেন তবে রেংকিং কিভাবে আপডেট করা সম্ভব হবে না। সময় ও প্রযুক্তিগত হিসেবে তথ্য প্রযুক্তির সঙ্গে আপডেটেড করে যেতে হবে।

আমাদের শেষ কথা 

অনেকেই আছেন যারা ওয়েবসাইটে ব্লক লিখে থাকেন। লিখার দিকনির্দেশনা না মেনে লিখলে বা পোস্ট করলে রেংকিং পাওয়া সম্ভব হবে না। তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে ডাটাবেজ ও ব্লগ লিখা যুগোপযোগী আপডেটেড না হলে বা ব্লগে লিংক না থাকলে ভিজিটর না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সংযুক্ত তথ্য  একান্ত বাঞ্ছনীয় যে আলোচনা থাকা সকল  তথ্য তার উপর ভিত্তি করে  তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খায়িয়ে  আপনার লিখা লিখিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আবার আপনার পাঠক সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পেন এন্ড পেপার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url