তিরিশের পর ঢেঁড়স পানি খাওয়ার ৫টি উপকারিতা
তিরিশের পর ঢেঁড়স পানি খাওয়ার ৫টি উপকারিতা জানতে চান? ৩০ বছর পার হলে আমাদের
দেশে নারী-পুরুষদের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। এই সময় থেকে মানুষের কিছু
কিছু সু অভ্যাস গড়ে তুলুতে প্রতিদিন সকালে ঢেঁড়স ভিজানো পাঠালো পানি পান করুন।
আমাদের দেশে সাধারণত গ্রীষ্মকালের ঢেড়শ উৎপাদন হয়ে আসছিল। সময়ের বিবর্তনে
বর্তমানে সারা বছরই দেশে ঢেঁড়স সবজি হিসেবে পাওয়া যায়। চলুন তবে জেনে নেই
তিরিশের পর ঢেঁড়স পানি খাওয়ার ৫টি উপকারিতা,
পেজ সূচীপত্র
ঢেঁড়সের পানি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
ঢেঁড়স সাধারণত গ্রীষ্মকালীন সবজি হিসেবে সমাধিক প্রসিদ্ধতা লাভ করেছে। বর্তমানে সারা বছরই ঢেঁড়স সবজি হিসেবে আমাদের প্রতিদিনের সবজির তালিকায় যুক্ত হচ্ছে। এইসে প্রচুর পরিমাণ অক্সিডেটর থাকে। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়া শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে যথেষ্ট উপাদেয় হিসাবে কাজ করে থাকে।ঢেঁড়স অক্সিডেটিভ স্টক কমাতে সাহায্য করে। এর মানে শরীরে ফ্রি রেডিক্যাল অর্থাৎ তার অসুস্থতা দিক থেকে মানুষকে শারীরিকভাবে সুস্থতায় ফিরিয়ে আনে। অনেক সময় দেখা যায় বয়সের সন্ধিক্ষণে মানুষের বিভিন্ন হাড়ের ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দেয়। এই ঢেঁড়স সবজি হিসেবে ব্যবহার করলে মানুষ সাধারণত ৩০ বছরের পর থেকে তার স্বাভাবিক শক্তি অব্যাহত থাকে।
অপরদিকে সবজি হিসেবে ব্যবহার করার জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃব্ধি
পায়। মানুষ বয়সের সাথে সাথে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকে। এই
সময় থেকে যদি একজন ব্যক্তি প্রতিদিন তার খাবারের তালিকায় ঢেঁড়স সবজি
হিসেবে ব্যবহার করে থাকে তাহলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক গুণ বেড়ে
যায়।
ঢেঁড়সের পানি হার্ট অ্যাটাক দূর করে
ঢেঁড়স সাধারণত একটি সবজি
জাতীয় উদ্ভিদ। এতে প্রচুর পরিমাণে অক্সিডেটিভ থাকার কারণে শরীরের রক্তের
খারাপ কোল্ড ইস্টরেল ধ্বংস করে উপকারী কোল্ডইস্টরেল তৈরিতে
বিশেষভাবে সাহায্য করে। তাছাড়া প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম
এজাতীয় খনিজ পদার্থ শরীরে উৎপাদন করে।খারাপ স্টোরেলগুলোকে ধ্বংস করে ভাল
কোলেস্টোরে রক্তের প্রবাহকে নিশ্চিত করে এবং এর দ্বারা মানুষের হার্ট অ্যাটাকে
সম্ভবনা অনেকটা কমে যায়।
ঢেঁড়স সাধারণত সবজি হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হয় ।আমাদের দেশে ৩০ বয়সের পর থেকে
মানুষের শরীরের নানা ধরনের রকমের সমস্যা হতে পারে ।এই সমস্যাগুলোকে দূর করার
জন্য সাধারণত ঢেঁড়স জাতীয় খাবার প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে রাখলে আপনার শরীরের
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে ।৩০বৎসর বয়সের পর থেকে সাধরনত আমাদের দেশের
মানুষ সাধারনত উচ্চ রক্ত চাপ সহ নানা স্বাস্থ্য সমস্যায় ভূগে থাকে।
এই সমস্যা গুলো থেকে সাধারন রোগ থেকে ক্রনিক পর্যায়ে চলে যায়।একজন
ব্যক্তি যদি প্রতিদিন ২ টা অথবা ৩টা ঢেঁড়স টুকরা টুকয়া করে পানিতে
ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ভিজিয়ে রাখা পানিতে যে রস নির্গত হবে তা পান করুন।এভাব
পান করলে হাট অ্যাটাক দূর হবে।
ঢেঁড়সের পানি ডায়াবেটিস দূর হয়
ঢেঁড়স একটি সবজি জাতীয় উদ্ভিদ যা মানুষের প্রাত্যাহিক জীবনে খাবার
তালিকায় যুক্ত হয়ে আসছে। এই আগে যেমন গ্রীষ্মকালীন সবজি হিসেবে
বিবেচিত ছিল। বর্তমানে তা এখন বছরের সারা সমর ব্যপী সবজি হিসাবে চাষাবাদর
মাধ্যমে কৃষি জাত ফসল হিসাব প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদন হচ্ছে। যা দেশের কৃষি
সাফল্যের অংশ হিসাবে বিবেচিত।ঢেঁড়স সাধারণত প্রাকৃতিকভাবে গ্রামগঞ্জে উৎপাদিত
হয়ে থাকে। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার ছাদ বাগানেও আপনার ছাদ অথবা বেলকনিতে
টবের মধ্যে উৎপাদন করতে পারবেন ।
ঢেঁড়স উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে আপনার প্রাত্যহিক জীবনের যে চাহিদা সেটি পূরণ করতে
পারবেন। প্রতিদিনের খাবার তালিকার সঙ্গে যদি ঢেঁড়স আপনি রান্না করে খেতে পারেন
তাহলে আপনার শরীরের ডায়াবেটিক যা কোল্ডরেস্টুরেন্ট যাহা শরীরের জন্য খারাপ
প্রাকৃতির উপায়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকেব। অতএব ডায়াবেটিস কে
নিয়ন্ত্রণ রাখতে খুব ঢেঁড়সের সবজি হিসাব বা পতিদিন তার ভেজনো পানির কোন
বিকল্প নেই।
ঢেঁড়সের পানি হজমে সমস্যা দূর করে
৩০ বছর পার হলে সাধারণত আমাদের দেশের মানুষরা বিভিন্ন শারিরীক নানা সমস্যায়
কষ্ট পেয়ে থাকে। দিনের পরে দিন পেটের অসুখ থেকে শুরু করে
আরো অন্যান্য অশুকের সমস্যাগুলো লক্ষ্য করা যায় ।৩০ বছর বয়সের
পর থেকে যদি আপনি আপনার খাবার তালিকায় ঢেঁড়সের প্রাচুর্যতা ধরে রাখতে পারেন
।তবে আপনি আপনার ডায়াবেটি সহ খাবার হজমে সাহায্য করবে এই ঢেঁডস ভেজানে
পানি।
আমাদের দেশে সাধারণত মানুষ খাদ্যাভাসার কারণের জন্য বা প্রাকৃতিক পরিবেশের
কারনে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। অনেক সময় হজমে সমস্যা তৈরি হতে
পারে। এই হজম থেকে রক্ষা করার জন্য আপনি ঢেঁড়সের পানি প্রতিদিন সকালে খালি
পেটে সেবন করলে আপনার হজমের শক্তি বৃদ্ধি পাবে। সাধারণত পেটের সমস্যা বা পানিবাহিত রোগের কারণে জন্য মানুষের পেটে সমস্যা
তৈরি হতে পারে।
আপনি ঢেঁড়শ এবং ঢেঁড়স ভেজানো পানি প্রতিদিন সকালে বাসি পেটে খেলে আপনার হজমে
দ্রুত সহায়তা করবে ।এটি একটি উপাদেয় খাদ্য যা আমাদের দেশে প্রতিটি
মানুষেরই এ জাতীয় খাদ্যের সঙ্গে অভ্যস্ত হতে হয়।
ঢেঁড়সের পানি হাড় ভালো রাখে
৩০ বছর বয়সের পর থেকে আমাদের দেশের সাধারণত শরীরের হাড়ের ক্ষয় হতে থাকে।
এই ক্ষয়কে রোধ করতে হলে ঢেঁড়সের পানি এবং ঢেঁড়স জাতীয় খাবার খেলে আপনার
হারের ঘনত্ব বাড়তে থাকে। এই জাতীয় খাবার শারিরীক সুস্থতা
ফিরে আসতে আসবে। আমাদের দেশের সাধারণত নর-নারীরা গন ৩০ বছর বয়সের পর
থেকে শরীরের হাড়ের ক্ষয় রোগ শুরু শুরু হতে থকে।
এ হাড় ক্ষয় রোধ এবং হাড় সুঠাম ভাবে গড়ে তোলার জন্য ঢেঁড়সের পানি আপনি
প্রতিদিন সকালে বাসি পেটে খেলে হাড়ের গনত্ব বৃদ্ধি পাবে। হাড়কে ভালো রাখতে
হলে ঢেঁড়সের বিকল্প আর কিছু নেই। আমরা সাধারণত সবজি হিসেবে এটা খেলেও ঔষধি
গুন সমৃদ্ধ ।এই ঢেঁড়স সাধারণত কৃষি সবজী হিসাব উৎপাদন হয়। এবং আপনি
নিজেও আপনার অল্প জায়গাতে এটা উৎপাদন করে আপনার শরীরকে সবল এবং সুঠাম করে
রাখতে পারেন।
ঢেঁড়সের পানি যেভাবে বানাবেন
প্রতিদিন আপনার ছাদ বাগান অথবা আপনার বাড়ির ছোট্ট একটি আঙ্গিনাতে আপনি কয়েকটি
ঢেঁড়স জাতীয় গাছ লাগাতে পারেন। দ্রুত বর্ধনশীল একটি বনদী সবজি যেটা তুলে আপনি
পরিষ্কার পানিতে ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন। এরপর টুকরা টুকরা করে আপনি একটি গ্লাসের
ভিতরে ভিজিয়ে রাখুন। সেখান থেকে এক প্রকার লালা জাতীয় পানি বের হবে। এই লালা
জাতীয় পানি প্রতিদিন সকালে বাসি পেটে আপনি সেবন করলে উপরোক্ত যে সমস্যাগুলো সে
সমস্যাগুলো চিরদিনের জন্য সমাধান হয়ে যাবে।
আমাদের শেষ কথা
এতক্ষণে আমরা ঢেঁড়স একটি সবজি জাতীয় বনৌজ উদ্ভিদ তা জানলাম।এই ঢেঁড়স থেকে
সাধারণত পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন এবং অক্সিডেবিট সহ নানা উপাদান গুলো
পেয়ে থাকি। এই উপাদান গুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন অর্গান এ কাজ করে থাকে। যে
সমস্ত আলোচনাগুলো করা হলো সেই আলোচনাতে আপনি প্রতিদিন নিয়মিত এই অভ্যাসগুলো মেনে
চললো সমস্যাগুলো আর থাকবে না এটা থেকে আপনি শারিরীক ভাবে উপকৃত হবেন।
পেন এন্ড পেপার আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url